রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২৮ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার যাত্রীদের আতঙ্কের নাম শিমুলিয়া ঘাট

দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার যাত্রীদের আতঙ্কের নাম শিমুলিয়া ঘাট

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ নৌপথে দেশের অন্যতম শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুট। দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার সড়ক যোগাযোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শিমুলিয়া-কাওড়াকান্দি নৌরুট। লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ঘাট থেকে প্রতিদিন ১০-১২ হাজার মানুষ পদ্মা পাড় হয়। এই রুটটিতে প্রতিদিনই পারাপার হতে এসে ঘাটের শ্রমিক ও ইজারাদারদের হাতে লাঞ্ছিত হতে হয় যাত্রীদের। একটু সুযোগ পেলেই ভাড়া বাড়িয়ে দেয় দু’তিন গুন। ভাড়া নিয়ে প্রতিবাদ করলেই যাত্রীরা শ্রমিকদের হাতে মারধরের শিকার হন। কোন এক অলৌকিক শক্তিতে ঘাটে নিয়োজিত প্রশাসন সর্বদাই থাকে নিশ্চুপ। বিশেষ করে সি-বোট ঘাটের শ্রমিকরা অনেকটাই বেপরোয়াভাবে থাকে। যাত্রীদের সঙ্গে কুকুরের মতো ব্যবহার করে। এ থেকে পরিত্রাণে প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করছে সাধারণ মানুষ। একেকটি মাঝারি সি-বোটে ১২-১৪ জন যাত্রী নেওয়ার কথা থাকলেও গাদাগাদি করে নেওয়া হচ্ছে ২৫-৩০ জন। পারাপারের সময় প্রতিজনের লাইফ জ্যাকেট গায়ে দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। বিশেষ করে নারী ও শিশু যাত্রীদের ঝুঁকি নিয়ে পদ্মা পাড়ি দিতে হচ্ছে। আর সি-বোট চালকদের নেই কোনো সনদ কিংবা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা। অতিরিক্ত যাত্রী বহন করায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। অনুসন্ধানে জানা গেছে, সি-বোটে পদ্মা পার হতে দরপত্র অনুযায়ী জনপ্রতি ১২০ টাকা নেওয়ার কথা থাকলেও নেওয়া হচ্ছে ২৫০-৩০০ টাকা। সন্ধ্যার পর সি-বোট চালানোয় নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও জনপ্রতি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় প্রতিদিন পারাপার করা হচ্ছে। ইজারার শর্ত অনুযায়ী ভাড়ার তালিকা বোটঘাটে টানিয়ে দেওয়া কিংবা টিকিটের গায়ে উল্লেখ থাকার কথা থাকলেও এ শর্ত মানা হচ্ছে না। যাত্রী ওঠানো এবং নামানোর জন্য ঘাটে নেই সুব্যবস্থা। ঝুঁকি নিয়েই উঠতে হচ্ছে যাত্রীদের। রাতে সি-বোটে পার হতে গিয়ে ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে যাত্রীর প্রাণহানির ঘটনাও ঘটছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com